লস ছাড়া ব্যবসা

লস ছাড়া ব্যবসা কে না করতে চায়। আমরা অনেকেই চাই যে আমরা ব্যবসা করবো কিন্তু লস হবে না। আর এই ঝুঁকি অনেকেই নিতে চাই না। আমরা যেকোনো ব্যবসা করি না কেন সব ব্যবসা তেই কম বেশি লাভ/লস থাকেই।তারপরও কিছু ব্যবসা আছে যে ব্যবসা গুলো করলে আমাদের লস হওয়ার সম্ভাবনা অনেক পরিমান কম। আর সেইসব ব্যবসা আইডিয়া নিয়েই আজকে আলোচনা করবো।তবে প্রথমে আমাদের বুঝতে হবে লস ছাড়া ব্যবসা কি আর কিভাবে করবো।

লস ছাড়া ব্যবসা কি?

লস ছাড়া ব্যবসা মূলত ঝুকি ছাড়া ব্যবসাকে বোঝায়। যে কোন ব্যবসা করতে গেলে ঝুঁকি নিয়ে ব্যবসা করতে হয়। তবে বিনা ঝুঁকিতে যদি কোন ব্যবসা করা যায় সেটাই হচ্ছে লস ছাড়া ব্যবসা। বাংলাদেশে এমন কিছু ঝুকি ছাড়া ব্যবসা আইডিয়া আছে তাই নিয়ে আজকে আলোচনা করব। এই ব্যবসা গুলো যদি ভালোভাবে করতে পারেন তাহলে আপনি বিনা ঝুঁকিতে অধিক পরিমাণ লাভবান হতে পারবেন।

১. এনজিও ব্যবসা

 শহরাঞ্চল এবং গ্রাম অঞ্চলে ঋণদান সমিতি কাজ করে থাকে যা একদমই লস ছাড়া ব্যবসা। একবার কেউ এনজিও থেকে টাকা তুললে যেমন সবার উপকার হয় তেমনি যারা এনজিও ব্যবসা করে তারাও অনেক লাভবান হয়। ১ লাখ টাকায় যেকোনো এনজিওতে ১০-১৩% লাভ নেয়া হয়। আপনি যদি লোক খাটিয়ে সমিতিকে চালাতে পারেন তাহলেও আপনি বিনা ঝুঁকিতে লাভবান হবেন।

২. ফাস্টফুড ব্যবসা

বর্তমানে গ্রাম অঞ্চল থেকে শুরু করে শহরাঞ্চল সব জায়গায় ফাস্টফুড ও রেস্টুরেন্টের ব্যবসা চলমান রয়েছে যা অনেক লাভজনক এবং ঝুঁকি ছাড়া। রেস্টুরেন্ট এবং ফাস্টফুড ব্যবসায় বলতে গেলে প্রায় অর্ধেক পরিমাণ লাভ পাওয়া যায়। বর্তমান সময়ে এই ব্যবসাটা একদমই ঝুঁকি ছাড়া এবং অনেক লাভজনক।

৩. খাবার ডেলিভারি ব্যবসা

শহরাঞ্চলে বর্তমানে অনলাইনে খাবার কেনাকাটায় বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। আর এই ডেলিভারির ব্যবসা একদম লস নেই  বরং অনেক লাভবান হতে পারবেন। মানুষের সুবিধামত বাসায় বসে খাবার অর্ডার করতে পারে এবং নিশ্চিন্তে তা হাতে পেয়ে যাবে। ডেলিভারি হওয়ার পরে ডেলিভারির টাকাটা সাথে সাথে পেয়ে যাবেন একদমই ঝুঁকি ছাড়া।

৪. ডিলারশিপ ব্যবসা 

আপনি যদি কম লাভে অনেক ধরনের ব্যবসা একসাথে করতে চান তাহলে ডিলারশিপ ব্যবসাটা আপনার জন্যই। কারণ আপনি যদি যেকোনো ব্র্যান্ডের পণ্যের ডিলারশিপ নেন তাহলে আপনি অল্প পরিমাণ লাভ পাবেন কিন্তু আপনার কোন লস হবে না। বর্তমানে খাবার পানীয় স্পিড,কোকাকোলা, সেভেন আপ এবং প্রাণ-আরএফএল এর পণ্যের ডিলারশিপ নিলে আপনার শুধু মালামাল রাখার জায়গা লাগবে আর সবকিছু কোম্পানি থেকে ব্যবস্থা করে দিবে। এমনকি মালামাল গুলো বিক্রয় করার জন্য কোম্পানি থেকে বিক্রয় প্রতিনিধি পণ্যগুলো বিক্রয় করে দেবে। এ ব্যবসায় প্রতিটি পণ্যের লাভ কম হবে কিন্তু ব্যবসাটা দীর্ঘদিন করতে পারবেন এবং বিনা ঝুঁকিতে।

৫. ভাঙ্গারি মালামালের ব্যবসা

আমাদের সবার বাড়িতেই কম বেশি অপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র এবং বই খাতা প্রতিনিয়ত জমা হয়ে থাকে। আর আপনি চাইলে আপনার আশেপাশে থেকে শুরু করে সব জায়গা থেকে এই মালামাল গুলো কিনে ব্যবসা করতে পারেন। এই ব্যবসা এমন এক ব্যবসা যার মধ্যে একদমই ঝুঁকি নেই। যা দিয়ে পুরাতন মালামাল কিনবেন প্রায় তার দ্বিগুণ দামে বিক্রি করতে পারবেন । তাহলে বোঝাই যাচ্ছে অপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র আমাদের ব্যবসার মধ্যে অন্যতম।

৬. চায়ের ব্যবসা

সময় অসময়ে আমরা বাজার ঘাট থেকে শুরু করে সব জায়গায় চা খেয়ে থাকি। এ ব্যবসাটা বর্তমানে অনেক লাভজনক ব্যবসা এবং যার মধ্যে কোন লস নেই। শুধু গরম পানি, একটু চিনি আর চাপাতি দিয়ে তৈরি হয় চা। চা খায় না এমন লোক বাংলাদেশে খুব কমই পাওয়া যাবে। আপনারা চাইলে বাজারের আশেপাশে যেখানে লোকজন সব সময় থাকে সেখানে চায়ের দোকান দিতে পারেন যা একদম ঝুঁকি ছাড়া।

৭. কোচিং সেন্টার ব্যবসা

বেকারত্ব দূর করতে হলে অবশ্যই আমাদের শিক্ষিত হতে হবে। ভালোভাবে পড়াশোনার জন্য আমরা প্রাইভেট এবং কোচিং সেন্টারে পড়তে যাই। আপনি যদি ভালো শিক্ষার্থী  হয়ে থাকেন তাহলে আপনার আশেপাশে ছোট বাচ্চাদের জন্য বা আপনার চেয়ে বয়সে কম শ্রেণীতে পড়ে তাদের জন্য কোচিং সেন্টার করে নিতে পারেন। এতে করে আপনার পড়াশোনার যেমন চর্চা হবে তেমনি আপনি লাভবান হবেন। সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে ভালো দক্ষ শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে যাতে করে বাচ্চারা কোচিং গিয়ে ভালো কিছু শিখতে পারে। ভালো শিক্ষক হলে সবাই এমনিতেই পড়তে যেতে উদ্বুদ্ধ হবে।

৮. হোটেল ব্যবসা

শহরাঞ্চলে প্রতিটি রাস্তার দ্বারে বিভিন্ন অলি গলিতে আমরা আবাসিক হোটেলের সাইন বোর্ড দেখতে পাই।এই ব্যবসা মূলত যারা শহরে বহিরাগত ২/১দিনের জন্য শহরে থাকবে তাদের থাকার জায়গার জন্য রুম লাগবে। বিশেষ করে আমরা যখন বিভিন্ন জেলায় ঘুরতে বা কোন চাকুরীর পরীক্ষা দিতে চাই তখন কোথায় থাকবো তা নিয়ে চিন্তায় পড়ে যাই। আর আমরা মানুষের এই চিন্তামুক্ত করতে হোটেল ব্যবসা চালু করতে পারি যা একদম ঝুঁকি ছাড়া ব্যবসা।

৯. মেস ব্যবসা

প্রত্যেকটা জেলায় বা বিভাগীয় শহরে বিভিন্ন স্কুল কলেজ এবং ইউনিভার্সিটির ছাত্র ছাত্রীদের থাকার জন্য পর্যাপ্ত জায়গা থাকে না। আর আর তাদের এই সমস্যার চিন্তা করে আমরা মেস ব্যবসা চালু করতে পারি যা অত্যন্ত লাভজনক ব্যবসা যার মধ্যে কোন‌ লস নেই। ছাত্র-ছাত্রীদের থাকার ব্যবস্থা করে দিলে প্রতিবছর ছাত্রছাত্রী পরিবর্তন হলেও কোনদিন ব্যবসা বন্ধ হবে না।

১০. মার্কেটিং ব্যবসা

সব ব্যবসায় মোটামুটি লাভ/লস আছে। মার্কেটিং ব্যবসা এমন এক ব্যবসা যা করতে আপনাকে শুধু প্রচার প্রচারণা এবং অন্যের তথ্য নিয়ে প্রকৃত গ্রাহকদের কাছে বিক্রি করা। এক্ষেত্রে আপনি শুধু মাধ্যম হয়ে কাজ করবেন আপনার কোন ইনভেস্ট করতে হবে না। মোটামুটি বলা যায় সব ব্যবসায় লস থাকলে মার্কেটিং ব্যবসায় কোন লস নেই।

আপনি চাইলে অনলাইনে অন্যের পণ্য মাধ্যম হয়ে গ্রাহকের কাছে বিক্রি করতে পারেন। এই ক্ষেত্রে অনলাইনে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে ভালো পরিমান লাভবান হতে পারবেন। এছাড়াও বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক এবং ইউটিউবে মার্কেটিং করতে পারেন যার ফলে আপনার কোন লস হওয়ার সম্ভাবনা নেই।

১১. ইলেক্ট্রনিক পণ্যের ব্যবসা

আধুনিক এই বিশ্বে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস হিসেবে ইলেকট্রনিক পণ্যের ভূমিকা অপরিসীম। দৈনন্দিন কাজে ইলেকট্রনিক পণ্যের ব্যবহার ব্যাপক পরিচিত। আমাদের প্রতিদিন ইলেকট্রনিক্স পণ্য দ্বারা দিন শুরু হয় এবং সারাদিন ইলেকট্রনিক পণ্যের মাধ্যমে দিন শেষ হয়। সে ক্ষেত্রে এ ব্যবসাটা অনেক লাভজনক এবং ঝুঁকি ছাড়া। যেমন-প্রেসার কুকার, রাইস কুকার, মোবাইল ফোন, ফ্যান, ইলেকট্রিক তার থেকে শুরু করে আমাদের দৈনন্দিন জীবনের ইলেকট্রনিক পণ্যের জুড়ি নেই। তাই আপনি চাইলে ইলেকট্রনিক পণ্যের মাধ্যমে লস ছাড়া লাভবান হতে পারেন।

১২. সুপারির ব্যবসা

আমরা কমবেশি সবাই সুপারি চিনি। গ্রাম অঞ্চল থেকে শুরু করে শহরে কম বেশি সবাই পান খেয়ে থাকি। পানের প্রধান উপকরণ হিসেবে সুপারি ব্যবহার করা হয়। আমরা যদি প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে কম দামে সুপারি কিনে গুদামজাত করে তা বিক্রি করতে পারি তাহলে বিনা লসে লাভবান হতে পারব। প্রত্যেক বাজারে থেকে শুরু করে শহরের অলিগলিতে প্রতিটা মোড়ে মোড়ে চা পানের দোকান দেখা যায় সেখানে আমরা আমাদের সুপারি গুলো দিয়ে লস ছাড়া ব্যবসা করতে পারি।

১৩. এজেন্ট ব্যাংকিং ও মোবাইল রিচার্জ ব্যবসা

আধুনিকতার ছোঁয়ায় আমারা আমাদের লেনদেন কে আধুনিক করে ফেলেছি। বর্তমানে সবার কাছেই মোবাইল ফোন আছে আর বিভিন্ন ব্যাংকের সহায়তায় এজেন্ট ব্যাংকিং সেবা সবার কাছে পৌঁছে গেছে। কমবেশি সবার কাছেই বিকাশ, নগদ, রকেট, উপায় এবং আরো অন্যান্য কিছু এজেন্ট ব্যাংকিং আছে যারা অনলাইন ব্যাংকিং সেবা দিচ্ছে।

১৪. স্টক ব্যবসা

স্টক ব্যবসার নাম শুনেনি এমন লোক খুব কমই পাওয়া যাবে। এ ব্যবসাটাও একটা লস ছাড়া ব্যবসা। মৌসুমে যখন যেটা বেশিরভাগ প্রয়োজন মনে হয় সেটা স্টক করে রাখলে পরে যখন চাহিদা বাড়বে তখন অনেক লাভে ওই পণ্যগুলি বিক্রি করা যাবে। আপনারা চাইলে রসুন, সিগারেট, মসলা, লবণ, তেল ইত্যাদি স্টক করে রাখতে পারেন। মূলত যে পণ্যগুলি সহজে নষ্ট হবে না সেগুলো দুই এক মাস আগে থেকে স্টক করে রাখলে পরবর্তীতে তা বিক্রি করতে পারবেন। ফলে আপনার কোন লস হবে না।

১৫. স্টুডিও ব্যবসা

আমাদের দৈনন্দিন কাজে অনেক ক্ষেত্রেই ছবির অনেক প্রয়োজন হয়। স্কুল কলেজ থেকে শুরু করে বিভিন্ন চাকরির আবেদন এবং অফিস আদালতের কাজের জন্য স্টুডিওর ব্যবসাটা ব্যাপক গুরুত্বপূর্ণ। স্টুডিও ব্যবসা না থাকলে ব্যাংকের কাজ বন্ধ থাকবে।প্রিন্টিং এর মালামাল এবং ছবির মালামাল কম দামে কিনতে পাওয়া যায় সেগুলো কিনে যেকোনো স্কুল-কলেজ/শহরের মেইন রোড থেকে শুরু করে অফিস আদালতের সামনে এই ব্যবসা টা অতি পরিচিত একটা ব্যবসা। 

১৬. মোবাইল ফোন সার্ভিসিং ব্যবসা

আমাদের প্রায় সবার কাছেই মোবাইল ফোন আছে। কোন এক কারনে চলতে চলতে হঠাৎ করেই সমস্যা দেখা যায়।আর এর জন্য আমাদের ফোন ঠিক করার জন্য যেতে হয়। আপনি চাইলে এই ব্যবসা টা করতে পারেন।আপনি নিজে যদি কাজ শিখে করতে পারেন তাহলে আপনি আরও দক্ষ লোক দিয়ে মিলে মিশে করতে পারলে বিনা লসে ব্যবসা করতে পারবেন। যা একদমই লস ছাড়া ব্যবসা। 

১৭. ফটোগ্রাফির ব্যবসা

শখ করে দামী ডিএসএলআর ক্যামেরা কিনে ফেলছেন। কি করবেন ভাবতেছেন? চিন্তা নেই,  আপনি চাইলে এই ক্যামেরা দিয়েই ব্যবসা করতে পারেন।যা একদমই লস ছাড়া ব্যবসা।বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্রে ঘুরতে গিয়ে আপনি ভালো ছবি তুলে দিয়ে ভাল টাকা ইনকাম করতে পারবেন কোন লস ছাড়াই।

১৮. লন্ড্রির ব্যবসা ব্যবসা

আমরা যারা শহরে সারাদিন নিজেদের প্রয়োজনীয় কাজ করি দিন শেষে নিজেদের কাপড় ধোওয়ার সময়ই পাই না।সেই জন্য আমরা যদি লন্ড্রির/ ড্রাই ওয়াশ এর ব্যবসা করতে পারি।এই ব্যবসার জন্য মূলত মার্কেটিং করা প্রয়োজন।আপনার আশে আশের বাসার সবার কাছে মার্কেটিং করতে পারলেই এই ব্যবসা করতে পারবেন। আর এই ব্যবসা টা ভালোভাবে করতে পারলে অবশ্যই আপনি লাভবান হবেন।

১৯. অনলাইন ব্লগিং ব্যবসা

প্রযুক্তির আলোকে  বর্তমান বিশ্বের আমরা সবাই অনলাইন নির্ভর হয়ে পরেছি।আমরা সাবাই চাই যে কাজ করবো কিন্তু কষ্ট যেন কম হয়। সেই সুবাধে অনলাইন আমাদের একমাত্র ভরসা।অনলাইনে আমরা আমাদের নিজেদের মত করে সময় দিয়ে কাজ করতে পারি তাতে কোন বাধা নিষেধ নেই যার কারনে আমাদের অনেক ঝামেলা থেকে রেহাই পেয়েছি।তাই আমাদের যার যেরকম প্রতিভা আছে তা আমরা অনলাইন ব্লগের মাধ্যমে সবার মধ্যে প্রকাশ করতে পারি।কেউ খাবারের ব্লগ করে আবার কেউ বিভিন্ন মালামালের ব্লগ করে কেউ ভ্রমণের ব্লগ করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ করতেছে যার ফলে আমাদের কোন লস ছাড়াই আমাদের আয়ের একটা সুযোগ হয়েছে।

২০.ঠিকাদার ব্যবসা

দেশের যেকোন জায়গায় কোন রাস্তা থেকে শুরু করে স্কুল-কলেজ, ব্রিজ, কালভার্টের এর নির্মাণ কাজ এবং বিদ্যুৎ এর তার/পিলার এর কাজ ঠিকাদার ব্যবসায়ীগন করে থাকে।এই কাজ গুলো সরকারি কোষাগার থেকে করা হয়।যেখানে যত টাকা পয়সার প্রয়োজন হলে সব সরকারি প্রজেক্টের মাধ্যমে করে দেওয়া হয়।আপনি শুধু কাজের লোক দিয়ে কাজ করিয়ে তাদের কাছে কাজ বুজিয়ে দিলেই আপনার লাভের অংশ পেয়ে যাবেন অনায়েসে। তাই ঠিকাদার ব্যবসা অনেকাংশে লাভজনক ব্যবসা।

ব্যবসার টিপস অ্যান্ড ট্রিক্স 

পরিশেষে বলা যায় যে, আপনি যে ব্যবসায় করেন না কেন সব ব্যবসাতেই লাভ/লস থাকবেই তবে আমি যে ব্যবসা গুলোর কথা আলোচনা করলাম সেগুলো যদি ভালোভাবে করা যায় তাহলে আপনারা অবশ্যই লাভবান হবেন।প্রত্যেকটা কাজের পিছনেই সবার পরিশ্রম, ধৈর্য, অধ্যবসায় সব কিছুই প্রয়োজন। 

পরিশ্রম ছাড়া কোন ব্যবসাতেই সফলতা আশা করা অনুচিত।আপনি আপনার মেধা দিয়ে যেকোনো কাজই করেন না কেন সব কাজেই আশাকরি আপনি সফল হবেন। ধন্যবাদ 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *