কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত

বাংলাদেশের কয়েকটি দর্শনীয় স্থানের মধ্যে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত দেশ ও বিদেশী পর্যটকদের কাছে খুবই আকর্ষণীয় স্থান। পৃথিবীর এই দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত যার টানে বাংলাদেশ সহ বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে সারা বছরই পর্যটকরা ছুটে আসে। সুন্দর একটি গাইডলাইন এর কারনে বেশিরভাগ লোকদের ভ্রমণ সংশ্লিষ্ট স্থানগুলির সম্পর্কে সঠিক তথ্য না জানার কারণে ভ্রমণ পরিকল্পনা শতভাগ ভালো হয়না। তাই এই আর্টিকেল এর মধ্যে থাকবে ঢাকা থেকে কক্সবাজার যাওয়ার উপায়,কোথায় থাকবেন, কি খাবেন, হোটেল ভাড়া সহ কোথায় কোথায় ঘুরবেন যে বিষয়গুলোর প্রতি সতর্ক থাকবেন সবকিছু নিয়ে একটি বিস্তারিত গাইডলাইন। 

কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত ভ্রমণের পরিকল্পনা 

আপনি কোথায় ভ্রমণ করতে চাচ্ছেন একা একা ভ্রমণ করা যায় না এর জন্য বন্ধুবান্ধব, ফ্যামিলি, আত্মীয়-স্বজনদের নিয়ে কক্সবাজার ভ্রমণের পরিকল্পনা করা উচিত।  আমরা সকলেই জানি বন্ধুবান্ধব সহ ফ্যামিলি কোথাও ভ্রমণের কথা বললে প্রথমেই চোখে ভেসে ওঠে কক্সবাজার সি-বিচ নাম। কারণ মন ভালো করার ভালো উপায় সমুদ্রের কাছে ঘুরতে যাওয়া। আর সমুদ্র সৈকত ঘুরতে গেলে মন ভালো হবে না এমন মানুষ খুব কম পাওয়া যায়। অপরূপ সৌন্দর্যে বিস্তীর্ণ বালুকাময়, সারি বেঁধে থাকা ঝাউবন, ভোরের সমুদ্রের পানির গর্জন,সূর্য উদয়ের দৃশ্য, এবং সন্ধ্যায় ঢেউয়ের সাথে সূর্য বিলীন হওয়া এক মনোমুগ্ধকর মুহূর্ত।

কক্সবাজার ভ্রমণের উপযুক্ত সময়

কক্সবাজার ভ্রমণের উপযুক্ত সময় অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত ধরা হয় এই সময় পর্যটকদের আনাগোনা বেশি এবং রোদের তেমন তেজো থাকেনা। এই সময় দেশী-বিদেশী পর্যটকদের ভিড় দেখা যায় বিভিন্ন পয়েন্টে ফলে হোটেল এবং রিসোর্ট থাকার জন্য খরচটা একটু বেশি করতে হয়। তাই যারা ফ্যামিলি আত্মীয়-স্বজনদের নিয়ে কক্সবাজার ভ্রমণ করতে যাবেন তারা এই সময়টাকে বেছে নিতে পারেন।

আর যারা বন্ধুবান্ধব সাথে  ভ্রমণ করতে যাবেন তাদের জন্য বাকি ছয় মাস উপযুক্ত বলে আমি মনে করি। কেননা, বাকি ছয় মাস এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত কক্সবাজার ভ্রমণে অফ সিজন ধরা হয়। কিন্তু ঝামেলা হল এই সিজনে বৃষ্টি বাদল ও রোদের তেজ বেশি থাকে ফলে বিভিন্ন পয়েন্টে লোক সমাগম কম দেখা যায়। আরও সুবিধা হল এই সময় বিভিন্ন পাঁচ তারকা হোটেল এবং রিসোর্ট তারা 30 থেকে 70 শতাংশ পর্যন্ত ছাড় দিয়ে থাকে। তাই আপনারা যদি এই সময়টাকে বেছে নেন তাহলে আমার মতে খরচ অনেক কম হবে। বন্ধু-বান্ধবদের সাথে সাগরের বড় বড় ঢেউয়ের সাথে তাল মিলিয়ে বৃষ্টির মধ্যে দাপাদাপি করার আনন্দ তো বটেই

কক্সবাজার ভ্রমণ পয়েন্ট গুলো 

কক্সবাজারে সমুদ্র সৈকতের উল্ল্যেখযোগ্য পয়েন্ট গুলো হল কলাতলী, সুগন্ধা, লাবনী পয়েন্ট,পর্যটনের আনাগোনা সবথেকে বেশি। এই তিনটি পয়েন্ট দেখতে সব একই রকমের হলেও বিভিন্ন সময় বিভিন্ন পয়েন্ট ভ্রমণের জন্য উপযুক্ত। এই ভ্রমণ পয়েন্টগুলোতে সকালবেলায় বিচের পরিবেশ খুব সুন্দর হয়। সবাই খুব সকালে সূর্যোদয় দেখার জন্য বিচে ভিড় জমায় এছাড়াও আকাশ যদি পরিষ্কার থাকে তাহলে সূর্যোদয়ের দেখা মেলে। আজকে আমি কক্সবাজার ভ্রমন এর পয়েন্ট গুলো নিয়ে আলোচনা করব যাতে আপনারা পয়েন্ট গুলো সম্পর্কে ভালো একটা ধারণা পান

কলাতলী পয়েন্ট: কলাতলী পয়েন্টে কম কোলাহল নিরিবিলি পরিবেশ এবং সমুদ্র জলে গা ভাষণের মধ্য দিয়ে প্রথম দিনের ভ্রমণ শুরু করতে পারেন। আর এখানে যাওয়ার জন্য আপনি যদি কলাতলী রোড অথবা ডলফিন মোড় এর আশেপাশে কোন হোটেলে থাকতে পারেন। চার থেকে পাঁচ মিনিট হেঁটে প্রথমে ডলফিন মোড় থেকে পশ্চিম দিকের রাস্তা বরাবর দুই থেকে তিন মিনিট হাঁটলেই আপনি কলাতলী পয়েন্ট পৌঁছাবেন। আপনি যদি সুগন্ধা পয়েন্টে কোন আশেপাশে হোটেলে থাকেন সেখান থেকে 20 টাকা ভাড়া দিয়ে কলাতলী পয়েন্টে যেতে পারবেন। 

সুগন্ধা পয়েন্ট: কক্সবাজারের তিনটি পয়েন্টের মধ্যে সুগন্ধা পয়েন্ট সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় আর এই পয়েন্টে সারা বছরই পর্যটকদের কোলাহল সবথেকে বেশি। আপনি যদি সুগন্ধা পয়েন্ট থেকে কোন কিছু কিনতে চান তাহলে এই পয়েন্টে দাম তুলনামূলক একটু বেশি।

ভ্রমণের কিছু টিপস 

আপনি ভ্রমণে যাচ্ছেনএই টিপস গুলো জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ

  • আপনি ভ্রমণে যাচ্ছেন সাথে দামি মোবাইল বা আসবাসপত্র সাবধানে রাখবেন কেননা ভ্রমণের ছিনতাইকারীর সাথে সাক্ষাত হয়।
  • কোন কিছু কেনার আগে দরদাম করে কিনবেন হতে পারে আপনার কাছ থেকে দাম বেশি নিচ্ছে। 
  • হোটেল এবং রিসোর্টে ওঠার আগে দাম জিজ্ঞাসা করে টিকিট নিবেন।  
  • কোন হোটেল ভালো হোটেল সম্পর্কে জেনে বন্ধুবান্ধবদের নিয়ে যেকোন একটা হোটেল বেছে নিন যা আরামদায়ক এবং সাশ্রয়ী।

ভ্রমনে সুরক্ষিত থাকা এবং যে সমস্ত জিনিসের প্রয়োজন

আপনি যদি ঢাকা থেকে অথবা আপনার নিজ শহর থেকে না নিয়ে আসতে চান সে ক্ষেত্রে আপনি এখান থেকে কিনতে পারবেন।  ভ্রমণের সুরক্ষিত থাকার জন্য যে সমস্ত জিনিস নেয়া প্রয়োজন।

  • মাস্ক নিজেকে সুরক্ষিত রাখার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। 
  • হ্যান্ড স্যানিটাইজার এর সুবিধা হচ্ছে এটা দিয়ে আপনি হাত পরিষ্কার করতে গেলে পানির প্রয়োজন হবে না পানি ছাড়া আপনি সম্পূর্ণরূপে জীবাণুমুক্ত থাকতে পারবেন। 
  • এছাড়াও নিজেকে সুরক্ষিত রাখার জন্য আপনাকে হ্যান্ডগ্লাস,সাবান, শ্যাম্পু,লোশন, বডি স্প্রে,টুথ ব্রাশ, টুথপেস্ট,আয়না চিরুনি, ব্যবহার করা উচিত।
  • আপনি ভ্রমণে গেলে আপনারা বাসা থেকে অথবা কোন দোকান থেকে মক,গ্লাস, চায়ের কাপ সাথে নিতে পারেন।
  • পর্যাপ্ত পরিমাণে খুচরা টাকা সাথে নিয়ে যাবেন এ ক্ষেত্রে আপনারা পাঁচশত অথবা 1000  টাকার নোট বাদ দিয়ে 100 টাকার নোট সাথে রাখতে পারেন। 
  • আপনার সাথে যদি বাচ্চা থাকে তাহলে তাদের সুরক্ষার জন্য কিছু শুকনা খাবার রাখা উচিতরাখা উচিত যেমন,বিস্কিট, চকলেট, চানাচুর,এগুলো সাথে রাখতে হবে।
  • জীবাণু মুক্ত থাকার জন্য হ্যান্ডওয়াশ, অথবা যে কোন সাবান ব্যবহার করতে পারেন
  • ওয়াটার প্যান্ট – সমুদ্র সৈকতে সাঁতার কাটার জন্য। 
  • এছাড়াও, ভ্রমণে আপনার প্রয়োজনের তুলনায় একটু বেশি পরনের কাপড় নিতে হবে।
  • যেমন: ট্রাভেল ব্যাগ, গামছা অথবা টয়লা, ক্যাপ, সানগ্লাস, টিস্যু পেপার,আগুন জ্বালানোর জন্য ম্যাচ বন্য এলাকা হলে সাথে কোয়েল নিতে হবে।
  • আপনি যে হোটেল বা রিসোর্ট উঠবেন সেখানে তার আশেপাশে কোন ফার্মেসির দোকান নাও থাকতে পারে। সেক্ষেত্রে আপনাকে জ্বর, ঠান্ডা, মাথা ব্যাথা, ওর সাথে কয়েক প্যাকেট খাবার স্যালাইন রাখতে পারেন।
  • রোদের সুরক্ষার জন্য ছাতা, সানগ্লাস কিনতে পারেন। 
  • বিচে হাঁটার জন্য স্যান্ডেলের প্রয়োজন।
  • ছেলেদের পরিধি পোশাক হিসেবে টিশার্ট ব্যবহার করা উত্তম।

কিভাবে কক্সবাজার যাবেন?

ঢাকা থেকে কক্সবাজার সড়ক-রেলপথ আকাশ পথে এছাড়াও এসি-নন এসি অসংখ্য বাস প্রতিদিন ঢাকা থেকে কক্সবাজার পথে চলাচল করে। কক্সবাজারগামি বাস সার্ভিস গুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য সৌদিয়া, এস আলম,হানিফএন্টারপ্রাইজ, শ্যামলী পরিবহন, গ্রীন লাইন, সোহাগ পরিবহন, আরো অসংখ্য লোকাল বাস সার্ভিস রয়েছে। ঢাকা থেকে কক্সবাজার এসি নন এসি বাস গুলোর ভাড়া ( নন এসি 800 টাকা জনপ্রতি এবং এসি 2000 টাকা জনপ্রতি) 

রেল পথে ঢাকা থেকে কক্সবাজার যাওয়ার কোনো উপায় নাই। এক্ষেত্রে প্রথমে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম ট্রেনে যেতে হবে পরে সেখান থেকে কক্সবাজার যাওয়ার জন্য অসংখ্য বাস রয়েছে। বিমানবন্দর অথবা কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে চট্টগ্রাম যাওয়ার জন্য যে ট্রেনগুলো চলাচল করে সেগুলো হলো সুবর্ণা এক্সপ্রেস, তৃণা নিশিতা,সোনার বাংলা, মহানগর প্রভাতী ট্রেন উল্লেখযোগ্য।

বিমানে করে কক্সবাজার যেতে চান তাহলে নভোএয়ার, ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস ঢাকা থেকে কক্সবাজার ফ্লাইট পরিচালনা করে থাকে। বিমান ভাড়া সাধারনত (জনপ্রতি 5 হাজার থেকে 12 হাজার টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে) সময় অনুযায়ী কমবেশি হতে পারে। আমরা শুধু ধারণা দিলাম যাওয়ার আগে ভালো করে জেনে নিন।

কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত ভ্রমন এর সুবিধা

সমুদ্র সৈকতের পয়েন্ট গুলোতে নানা ধরনের পর্যটন সুবিধা রয়েছে।  যেখানে আপনি সব ধরনের কম বেশি আনন্দদায়ক মুহূর্ত উপভোগ করতে পারবেন।  

  • শুয়ে বসে সময় কাটানোর জন্য আরামদায়ক বেড রয়েছে এবং বেড গুলোর ভাড়া সময় অনুযায়ী পরিবর্তন হয়।
  • সাগর বুকে সাঁতার কাটার জন্য টিউবের ব্যবস্থা রয়েছে ঘন্টা অনুযায়ী ভাড়া নেয়।  
  • Waterbike রয়েছে।  
  • গরমের তৃষ্ণার্ত দূর করতে ডাব রয়েছে। 
  • সৈকত পারে পেশাদার ফটোগ্রাফার মাধ্যমে ছবি উঠতে চাইলে প্রতি ছবি পিস  5 টাকা করে দিতে হবে।

কক্সবাজার দর্শনীয় স্থান

শুধু সমুদ্র সৈকত ঘুরলেই কি চলে আরও কিছু কক্সবাজারে দর্শনীয় স্থান রয়েছে যা না দেখলেই নয়। এই দর্শনীয় স্থান গুলোতে আপনারা খুব কম খরচে ভ্রমণ করতে পারেন। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় স্থান গুলো হল টেকনাফের মাথিনের কূপ এবং পাটুয়ারটেক সমুদ্র সৈকত এবং সেন্টমার্টিন, সেন্টমার্টিন দ্বীপ কোথায় অবস্থিত আমি উল্লেখ করেছি। আপনারা কীভাবে যাবেন কোথায় থাকবেন কত টাকা খরচ সম্পর্কে একটি বিস্তারিত গাইড লাইন।

  • সেন্টমার্টিন,
  • রামু বৌদ্ধ বিহার, 
  • সোনাদিয়া দ্বীপ, 
  • কুতুবদিয়া দ্বীপ, 
  • ইনানী বীচ, 
  • হিমছড়ি, 
  • মেরিন রোড, 
  • মহেশখালী,

এগুলা কক্সবাজারের খুবই জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থান যেখানে পর্যটকদের আনাগোনা সবথেকে বেশি থাকে।

ভ্রমণের সর্তকতা

আশা করি এই সতর্কতাগুলো ফলো করলে আপনারা সুন্দর ভ্রমণ উপভোগ করতে পারবেন।  মনে রাখবেন আপনি যেখানে ঘুরতে যান না কেন প্রত্যেকেরই সর্তকতা অবলম্বন করা উচিত। হতে পারে ফ্যামিলি দের নিয়ে বন্ধুবান্ধবদের নিয়ে সতর্ক থাকবেন ভাল থাকবেন। বিশেষ করে কক্সবাজার ভ্রমণের ক্ষেত্রে যারা সর্তকতা অবলম্বন করে না তারা কোন না কোন বিপদের সম্মুখীন হয়েছে বা হতে পারে।

  • একটি কার্ডের মধ্যে আপনার পরিচয় এবং বন্ধু-বান্ধব আত্মীয়-স্বজনদের নাম-ঠিকানা লিখে রেখে দিন (বিশেষ দ্রষ্টব্য হারিয়ে গেলে সেটা ফেরত পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে)
  • মেয়েদের স্বর্ণের জিনিস না নেওয়াই ভালো।   
  • মেয়েরা সন্ধ্যার পর পর একা একা ঘুরতে বের হবেন না দামি জিনিসপত্র নিজ দায়িত্বে রাখবেন।  
  • যারা সাঁতার না জানে তাদের এবং বাচ্চাদের নিয়ে Waterbike চালাবেন না। 
  • সৈকতের জোয়ার ভাটার সময় সাগরে নামা বা থাকা উচিত নয় 
  • সমুদ্র সৈকতে কারো দেওয়া কোন কিছু নিবেন না নিজ দায়িত্বে সব কিছু কেনাকাটা করুন।   (বিশেষ দ্রষ্টব্য মনে রাখবেন কারো দেওয়া কোন কিছু নিলে বা কারো হেল্প নিলে হতে পারে সেটা ছিনতাইকারীর একটি নাটকীয়তা) সব সময় সর্তকতা অবলম্বন করবেন।
  • মানিব্যাগ, মোবাইল, সাবধানে রাখবেন (বিশেষ দ্রষ্টব্য টাকা মানিব্যাগ না রেখে অন্য কোথাও রেখে দিলে ভালো হয়)
  • কক্সবাজারে পাশ দিয়ে অসংখ্য ঝাউ বাগান সেখানে প্রেমিক-প্রেমিকারা ঘোরাঘুরি করে ফলে ছিনতাইকারী, ধর্ষণকারী,সন্ত্রাসীর সম্মুখীন হতে হয়। বিশেষ করে লাবনী পয়েন্টে এই সমস্যা গুলো বেশি দেখা যায় তাই আপনারা সবসময় সতর্ক থাকবেন। 
  • বন্ধুদের আড়ালে অথবা রাগ করে কোথায় একা একা ঘুরতে যাবেন না মনে রাখবেন অপরিচিত জায়গা। আশাকরি দলবেঁধে বন্ধু বান্ধবদের সাথে বিভিন্ন পয়েন্টে ঘুরতে যাবেন। 
  • ঝাউ বাগানের ভিতরে সন্ধ্যার পর পর কোথায় একা একা ঘুরতে যাবেন না। 
  • আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর কাছাকাছি থাকবেন এবং আলোকিত জায়গায় থাকবেন।   
  • সমুদ্র সৈকত ভ্রমণে পুলিশ বা কোস্টগার্ডের নির্দেশ মেনে চলবেন তাহলে অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পাবেন। 
  • যেকোনো পরিস্থিতিতে কল করুন +8801769-690740 টুরিস্ট পুলিশের কাছে

পরিশেষে

আশা করি আপনারা কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত ভ্রমন নিয়ে ভালো একটি ধারণা পেয়েছেন। আমাদের ওয়েবসাইটে কক্সবাজার ভ্রমণ সম্পর্কিত বিষয় নিয়ে আরো অনেক লেখা আছে। আমাদের লেখকরা সবসময় আপনাদের ভ্রমণ সম্পর্কিত সুযোগ-সুবিধা নিয়ে লেখালেখি করে।  আপনারা চাইলে পড়তে পারেন পরবর্তীতে কোথায় কক্সবাজার ভ্রমণ করতে চান আপনার পছন্দের জায়গাটি সম্পর্কে।

কক্সবাজার ভ্রমণ নিয়ে আরও পড়ুন

2 Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *